প্রতিদিন সকালে ‘আজ কী রান্না হবে’ এই চিন্তা যেমন একটা মাথাব্যথার কারণ, তেমনি একজন স্কুলে যাওয়া বাচ্চার মায়ের কাছে ‘আজ কী টিফিন দেবো, যেটা সে ফেরত আনবে না’ এই ভাবনাটাও বড় যন্ত্রণার। শুধু বাচ্চাদেরই না, বড়দের জন্যও টিফিন বক্স সাজাতে পারেন এই বইয়ের রেসিপি’র সাহায্যে। দোকানের বা রেস্টুরেন্টের হালকা নাশতাগুলো মুখরোচক হলেও অনেকক্ষেত্রেই তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর, আবার সেগুলোর দামও অনেক বেশি থাকে। এই বইয়ে পাবেন মজাদার টিফিনের ৫০টি রেসিপি, যেগুলো খুব কম খরচে ও সহজে বাড়িতেই বানানো যায়।
বইয়ের শুরুতেই ৭টি বেসিক রেসিপি আছে, যেগুলো যেকোনো সময় ঝটপট তৈরি করে ফেলা যায়। কিছু ডেজার্ট বেইজড সহজ রেসিপিও পাবেন এতে। সঙ্গে থাকছে চিকেন, এগ, ভেজিটেবল দিয়ে নানা রকম কুইক স্ন্যাক্স। বইয়ের বেশির ভাগ আইটেমই ফ্রোজেন করে রাখা সম্ভব; তাই একদিন সময় করে বানিয়ে নিলে সারা সপ্তাহ এগুলো টিফিন দিতে পারবেন। আর শুধু টিফিনেই নয়, বিকেলের নাশতায়ও বানিয়ে নিতে পারেন এই রেসিপিগুলো।
অনেক রান্নার কিছু সূক্ষ্ম টিপস থাকে, যা ফলো না করার কারণে হয়তো স্বাদ ঠিকমতো আসে না। সেই টিপসগুলো এই বইয়ে স্পষ্ট করে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা আপনার রান্নাকে আরও সুস্বাদু করবে।
বইয়ের শুরুতেই ৭টি বেসিক রেসিপি আছে, যেগুলো যেকোনো সময় ঝটপট তৈরি করে ফেলা যায়। কিছু ডেজার্ট বেইজড সহজ রেসিপিও পাবেন এতে। সঙ্গে থাকছে চিকেন, এগ, ভেজিটেবল দিয়ে নানা রকম কুইক স্ন্যাক্স। বইয়ের বেশির ভাগ আইটেমই ফ্রোজেন করে রাখা সম্ভব; তাই একদিন সময় করে বানিয়ে নিলে সারা সপ্তাহ এগুলো টিফিন দিতে পারবেন। আর শুধু টিফিনেই নয়, বিকেলের নাশতায়ও বানিয়ে নিতে পারেন এই রেসিপিগুলো।
অনেক রান্নার কিছু সূক্ষ্ম টিপস থাকে, যা ফলো না করার কারণে হয়তো স্বাদ ঠিকমতো আসে না। সেই টিপসগুলো এই বইয়ে স্পষ্ট করে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা আপনার রান্নাকে আরও সুস্বাদু করবে।
Reviews
There are no reviews yet.